হাজারও কষ্টের ভীড়ে
সময়ের অাবর্তনে ফিরে আসে রাত,
আমি হয়ে যাই আবার সেই অজ্ঞাত সে পথের যাত্রী।
নিরন্তর এ ছুটে চলায় আমি শুধু দেখতে পাই দিকশূন্য মরুভূমি।
নিকাষ কালো আঁধার।
আমার ক্লান্ত দু'চোখ জুড়ে, শুধু ভেসে আসে তোমারই প্রতিচ্ছবি,
আর আমি তখন নিরবে ডুকরে ডুকরে কাঁদি।
অঝরে প্লাবিত হয় তোমার ইচ্ছের শূন্য দীঘি,
তুমি ভাসাও ঘুমন্ত দেবীর শয্যা তরী,
তুমি ঘুমাও তৃপ্তির ঢেকুর তুলে।
আমি থেকে যাই নির্ঘুম হয়ে, অসীম এক ধিকিধিকি জ্বলায় পুড়ে যায় ভিতর আমার।
ছটফটানো যন্ত্রণা আর বালিশ চাঁপা কান্নার বানে অবসান হয় রাত।
ভোর এসে ডেকে যায় জানালায়,
আমি বিবর্ণ চোখে তখন দেখি সবই বাস্তবতার আয়নায়।।
চোখে আমার তোমার নেশা, শ্বাসে আমার তোমার নেশা, সারা দেহে তোমার নেশা রগে রগে তোমার নেশা, শরীরে আমার তুমি বহ, তোমায় পান করে নেশা নিয়ে সুখ করি । জ্ঞান হারাই, হই মাতাল !
Showing posts with label ক্লান্ত মাঝি. Show all posts
Showing posts with label ক্লান্ত মাঝি. Show all posts
সহস্র আশা ছাড়িয়ে
সহস্র আশা ছাড়িয়ে
সেই দিন থেকে রোজ রোজ ভেঙেছি পাহাড়,
কেটেছি উত্তাল সমুদ্রে অবাধ সাঁতার,
দুলেছি কত শত বার আশার দোলায়।
সহস্র আশা ছাড়িয়ে আজ -
ঠিক মহাকালের মতো আছি দাড়িয়ে,
পৃথিবীর দুর্গম এক প্রান্ত ঘিরে।
প্রণয়ের সে মানবী-
যার প্রতীক্ষার প্রহরের উষ্ণতা,
আর শূন্য পাথরে চাপা পড়া আমার এক সমুদ্র
যন্ত্রণার মুক্তির বায়না নিয়ে বলছি -
আর নয় ডুবে যাওয়া,
আর নয় আধ্যাত্মিক স্বপ্নের অপ্রাপ্তির
মরীচিকায় অসত্যের উৎসবে মেতে উঠা।।
সেই দিন থেকে রোজ রোজ ভেঙেছি পাহাড়,
কেটেছি উত্তাল সমুদ্রে অবাধ সাঁতার,
দুলেছি কত শত বার আশার দোলায়।
সহস্র আশা ছাড়িয়ে আজ -
ঠিক মহাকালের মতো আছি দাড়িয়ে,
পৃথিবীর দুর্গম এক প্রান্ত ঘিরে।
প্রণয়ের সে মানবী-
যার প্রতীক্ষার প্রহরের উষ্ণতা,
আর শূন্য পাথরে চাপা পড়া আমার এক সমুদ্র
যন্ত্রণার মুক্তির বায়না নিয়ে বলছি -
আর নয় ডুবে যাওয়া,
আর নয় আধ্যাত্মিক স্বপ্নের অপ্রাপ্তির
মরীচিকায় অসত্যের উৎসবে মেতে উঠা।।
যেদিন পরিত্যক্ত হয়েছিলাম
যেদিন পরিত্যক্ত হয়েছিলাম
যে সূচনা গুলি ছিল আমার অস্তিত্ব জুড়ে,
তা আজ সমাপ্ত হয়েছে-
উবে গেছে খণ্ডবিখণ্ড হয়ে,
দূর মলয়ের দেশে।
তাইতো এলেবেলে ভাবনার গিরিপথ ধরে পথের
প্যাচে এক যথার্থ মাতাল।
ঠিক প্রতিচ্ছায়া আমার -
আমি ভেসে চলেছি আজ খালপাড়ের
জলস্রোতে,
নেশাতুর এক জলীয় আদর নিয়ে।
চলুক নদী, না হয় নৌকো -
আমি টের পাচ্ছি প্রতিশ্রুতি ভাঙার মর্মর শব্দ।
উত্তাল ঢেউ গর্জন সমুদ্র।
যে সূচনা গুলি ছিল আমার অস্তিত্ব জুড়ে,
তা আজ সমাপ্ত হয়েছে-
উবে গেছে খণ্ডবিখণ্ড হয়ে,
দূর মলয়ের দেশে।
তাইতো এলেবেলে ভাবনার গিরিপথ ধরে পথের
প্যাচে এক যথার্থ মাতাল।
ঠিক প্রতিচ্ছায়া আমার -
আমি ভেসে চলেছি আজ খালপাড়ের
জলস্রোতে,
নেশাতুর এক জলীয় আদর নিয়ে।
চলুক নদী, না হয় নৌকো -
আমি টের পাচ্ছি প্রতিশ্রুতি ভাঙার মর্মর শব্দ।
উত্তাল ঢেউ গর্জন সমুদ্র।
বহুরুপী
বহুরুপী
তোমার চোখেতে অন্য নেশা,
দেখেছি ভুলে তাকিয়ে ।
চোখের পাপড়িতে ঊনিশ বষন্ত ,
দিয়েছ নিজেকে বিকিয়ে।
ক্ষনিক সুখের রঙ্গিন ভেলায় ,
ভাসিয়েছ মন।
তোমার রুপের ধরনই বা ,
বুঝিবে কোন জন।
লোভের মোহে ভুলনা যেন ,
নিজের জীবন কথা।
কথার ছলে প্রকাশ পেলে ,
পাবে শুধুই ব্যাথা ।
এক অনলে পুড়ে তুমি ,
হয়ে যাবে যে নিশ্চুপ,
সব কথাতেও বুঝবে না আর,
তোমার যে বহুরুপ।।
তোমার চোখেতে অন্য নেশা,
দেখেছি ভুলে তাকিয়ে ।
চোখের পাপড়িতে ঊনিশ বষন্ত ,
দিয়েছ নিজেকে বিকিয়ে।
ক্ষনিক সুখের রঙ্গিন ভেলায় ,
ভাসিয়েছ মন।
তোমার রুপের ধরনই বা ,
বুঝিবে কোন জন।
লোভের মোহে ভুলনা যেন ,
নিজের জীবন কথা।
কথার ছলে প্রকাশ পেলে ,
পাবে শুধুই ব্যাথা ।
এক অনলে পুড়ে তুমি ,
হয়ে যাবে যে নিশ্চুপ,
সব কথাতেও বুঝবে না আর,
তোমার যে বহুরুপ।।
তুমি নেই এ দৃশ্যপটে
তুমি নেই এ দৃশ্যপটে
হৃদয়ের ভিতরে হাজারও প্রশ্নের বান ডেকে যায়,
ইচ্ছের পরিত্যাক্ত রুটিতে যেন দিব্যি খিদের দাগ লেগে আছে, তুমি নেই এ দৃশ্যপটে।
নিজেকে অপরিচিতার চাদরে জড়িয়ে,
অতঃপর ঠিক সেখানেই আছি বন্ধু,
যেথায় পূর্ণতা পেয়েছিল গোটা চারপাশ তোমারই আগমনে।
নব রুপে সেজেছিল আমার অঙ্গন,আমার স্বপ্ন সাথীরা।
অবাক করা চাহনি দিয়ে যখন এঁকে ছিলাম আমি তোমার দুই ভ্রূর অদৃশ্য চন্দ্রবিন্দু,
ঠিক তখনই তাল হারানো অদৃশ্য ঢেউ এসে অাছড়ে পড়েছিল আমার দুকূলে।
আমি ভেসেছিলাম সে জোয়ারে, তুমিও ধরেছিলে স্বপ্ন তরীর বৈঠা,
স্বপ্ন রঙে রাঙিয়ে ছিলে সবটা।
সেই থেকে নিখোঁজ, আজো অবদি।
ঠিক শত বর্ষ পরে দু'ফোটা নোনাজলের চিহ্ন রেখে সাক্ষী করে গেলাম সে স্থানটিকে।।
হৃদয়ের ভিতরে হাজারও প্রশ্নের বান ডেকে যায়,
ইচ্ছের পরিত্যাক্ত রুটিতে যেন দিব্যি খিদের দাগ লেগে আছে, তুমি নেই এ দৃশ্যপটে।
নিজেকে অপরিচিতার চাদরে জড়িয়ে,
অতঃপর ঠিক সেখানেই আছি বন্ধু,
যেথায় পূর্ণতা পেয়েছিল গোটা চারপাশ তোমারই আগমনে।
নব রুপে সেজেছিল আমার অঙ্গন,আমার স্বপ্ন সাথীরা।
অবাক করা চাহনি দিয়ে যখন এঁকে ছিলাম আমি তোমার দুই ভ্রূর অদৃশ্য চন্দ্রবিন্দু,
ঠিক তখনই তাল হারানো অদৃশ্য ঢেউ এসে অাছড়ে পড়েছিল আমার দুকূলে।
আমি ভেসেছিলাম সে জোয়ারে, তুমিও ধরেছিলে স্বপ্ন তরীর বৈঠা,
স্বপ্ন রঙে রাঙিয়ে ছিলে সবটা।
সেই থেকে নিখোঁজ, আজো অবদি।
ঠিক শত বর্ষ পরে দু'ফোটা নোনাজলের চিহ্ন রেখে সাক্ষী করে গেলাম সে স্থানটিকে।।
তুমি আসবে বলে
তুমি আসবে বলে
অজস্র বুনোফুল দিয়ে সাজিয়ে রেখেছি মনের ক্ষুদ্র বাগান, তুমি আসবে বলে।
তুমি আসবে জেনে, কতই না প্রজাপতি উড়ে আজ এ নির্জনে।
ভ্রমরের গুঞ্জনে পাখিদের গানে,
কতই না ময়ূরপঙ্খী মেতেছে নৃত্যোৎসবে, তুমি আসবে বলে।
তুমি আসবে জেনে, রংধনু সারা গনন জুড়ে,
দক্ষিণা হাওয়া সুঘ্রাণ মেখে, রেখেছে ভুবন ঘিরে।
তুমি আসবে বলে।
তুমি আসবে জেনে, স্বপ্নেরা পন্থপানে,
কত আশায় গেঁথে রেখেছে মালা, পড়াবে তোমার গলে।
তুমি আসবে বলে।
তুমি আসবে জেনে, দোলা লেগে যায় মনে,
কত সহস্র আয়োজন যে আজ, তোমার আগমনে,
তুমি আসবে বলে।।
অজস্র বুনোফুল দিয়ে সাজিয়ে রেখেছি মনের ক্ষুদ্র বাগান, তুমি আসবে বলে।
তুমি আসবে জেনে, কতই না প্রজাপতি উড়ে আজ এ নির্জনে।
ভ্রমরের গুঞ্জনে পাখিদের গানে,
কতই না ময়ূরপঙ্খী মেতেছে নৃত্যোৎসবে, তুমি আসবে বলে।
তুমি আসবে জেনে, রংধনু সারা গনন জুড়ে,
দক্ষিণা হাওয়া সুঘ্রাণ মেখে, রেখেছে ভুবন ঘিরে।
তুমি আসবে বলে।
তুমি আসবে জেনে, স্বপ্নেরা পন্থপানে,
কত আশায় গেঁথে রেখেছে মালা, পড়াবে তোমার গলে।
তুমি আসবে বলে।
তুমি আসবে জেনে, দোলা লেগে যায় মনে,
কত সহস্র আয়োজন যে আজ, তোমার আগমনে,
তুমি আসবে বলে।।
কিছু কথা
কিছু কথা
কিছু কথা থাকে গোপন,
যায় না বলা তারে।
কিছু ব্যথা ডুকরে কাঁদে,
রাত্রির অভিসারে।
কিছু স্বপ্ন চোখে ভাসে,
দেখি শুধু নির্জনে।
কিছু ভাষা বোবা থাকে,
মনের অন্ত গহীনে।
কিছু পথ অচেনা লাগে,
যায় না কভু হাঁটা।
কিছু পথে হাঁটতে গিয়ে,
পায়ে বিঁধে কাঁটা।
কিছু কবিতা ঢাকা পড়ে রয়,
ধুলোমাটির ঘরে।
কিছু গান অচেনা হয়ে,
বাজে করুণ সুরে।
কিছু ফুল থেকে যায় বাগানে,
বড় আদরে।
কিছু কলি মরে যায় আবার,
অতি অনাদরে।
কিছু বৃষ্টি অবিরাম ঝরে,
মিশে মোহনায়।
কিছু মেঘ বাতাশে উড়ে,
হারায় অজানায়।
কিছু স্মৃতি যায় না লেখা,
হয় খুব অল্প।
কিছু স্মৃতি লিখতে গেলে,
হয়ে যায় গল্প।
কিছু কথা থাকে গোপন,
যায় না বলা তারে।
কিছু ব্যথা ডুকরে কাঁদে,
রাত্রির অভিসারে।
কিছু স্বপ্ন চোখে ভাসে,
দেখি শুধু নির্জনে।
কিছু ভাষা বোবা থাকে,
মনের অন্ত গহীনে।
কিছু পথ অচেনা লাগে,
যায় না কভু হাঁটা।
কিছু পথে হাঁটতে গিয়ে,
পায়ে বিঁধে কাঁটা।
কিছু কবিতা ঢাকা পড়ে রয়,
ধুলোমাটির ঘরে।
কিছু গান অচেনা হয়ে,
বাজে করুণ সুরে।
কিছু ফুল থেকে যায় বাগানে,
বড় আদরে।
কিছু কলি মরে যায় আবার,
অতি অনাদরে।
কিছু বৃষ্টি অবিরাম ঝরে,
মিশে মোহনায়।
কিছু মেঘ বাতাশে উড়ে,
হারায় অজানায়।
কিছু স্মৃতি যায় না লেখা,
হয় খুব অল্প।
কিছু স্মৃতি লিখতে গেলে,
হয়ে যায় গল্প।
কষ্টের অতিষ্ঠ প্রয়াস
কষ্টের অতিষ্ঠ প্রয়াস
প্রতিদিনই একটু একটু করে ক্ষয় হচ্ছে ভিতরটা,
টের
পাচ্ছি হৃদপিন্ডের গলনাঙ্ক -
পায়ের নিচে জগত নেই,
কেবলি শূন্যে ভেসে চলছি।
বড্ড অচেনা মনে হচ্ছে
নিজেকে।
প্রচন্ড রকমের অর্থহীন মনে হচ্ছে ভবিষ্যৎ আর বর্তমান,
আর অতীত ও রয়েছে আজ মূর্ছায়।
চারদিকে শূন্যতার হাহাকার দেখে প্রচন্ড ভাবে কেঁপে উঠি বারে বার।
এই বুঝি দুর্ভেদ্য অন্ধকার গুলি গ্রাস করে নিবে আমার সবটুকু অস্তিত্ব।
শ্বাসপ্রশ্বাস বেড়েই চলছে দিন দিন।
কামনার শকুনিরা শূন্যে পাখা মেলে অনবরত ডেকে যাচ্ছে আমায়।
এখানেই বুঝি থেমে গেল জীবনের রথ।
আর হয়তো যাওয়া হল না তোদের দেশে,
বড় ইচ্ছে ছিল অন্তত একটি বার যাব।
একটি বার অন্তত তোর নাম ধরে ডাকবো,
যাওয়া হল না।
আজ ঠিকই চলে যাচ্ছি,
চলে যাচ্ছি সব সাঙ্গমায়া ছেড়ে,
অস্তপাড়ের দেশে।
খুঁজে দেখিস দূর গগনে স্থির চোখ মেলে ঐ নক্ষত্রের মেলায় হয়তো আমিও জ্বলবো তোর কল্পনায় নক্ষত্র হয়ে ।
প্রতিদিনই একটু একটু করে ক্ষয় হচ্ছে ভিতরটা,
টের
পাচ্ছি হৃদপিন্ডের গলনাঙ্ক -
পায়ের নিচে জগত নেই,
কেবলি শূন্যে ভেসে চলছি।
বড্ড অচেনা মনে হচ্ছে
নিজেকে।
প্রচন্ড রকমের অর্থহীন মনে হচ্ছে ভবিষ্যৎ আর বর্তমান,
আর অতীত ও রয়েছে আজ মূর্ছায়।
চারদিকে শূন্যতার হাহাকার দেখে প্রচন্ড ভাবে কেঁপে উঠি বারে বার।
এই বুঝি দুর্ভেদ্য অন্ধকার গুলি গ্রাস করে নিবে আমার সবটুকু অস্তিত্ব।
শ্বাসপ্রশ্বাস বেড়েই চলছে দিন দিন।
কামনার শকুনিরা শূন্যে পাখা মেলে অনবরত ডেকে যাচ্ছে আমায়।
এখানেই বুঝি থেমে গেল জীবনের রথ।
আর হয়তো যাওয়া হল না তোদের দেশে,
বড় ইচ্ছে ছিল অন্তত একটি বার যাব।
একটি বার অন্তত তোর নাম ধরে ডাকবো,
যাওয়া হল না।
আজ ঠিকই চলে যাচ্ছি,
চলে যাচ্ছি সব সাঙ্গমায়া ছেড়ে,
অস্তপাড়ের দেশে।
খুঁজে দেখিস দূর গগনে স্থির চোখ মেলে ঐ নক্ষত্রের মেলায় হয়তো আমিও জ্বলবো তোর কল্পনায় নক্ষত্র হয়ে ।
কল্পনায় একদিন
কল্পনায় একদিন
এখনো নামেনি রাত,
গোধূলির ধুলোমাখা পথে ডুবোডুবো সূর্যির
সোনালী স্পর্শ।
আমি বিবর্ণ চোখে তাকিয়ে, যে এসেছিল এ পথ ধরে, সে আজ বিলীন অচেনা কোন এক নগরে।
কল্পনার চোখে ক্লান্তিরা শুধু বলে,
ঠিক এখানেই পাবে, বহুদিনের পরে।
তার পর কত শত কাল, তবুও পাইনি আমি?
পেয়েছি হয়তো, তবে বাস্তবিক নয়,
ভাবনার পদচিহ্ন।
তাতেই ডুব দিতে চায় মন,
সাধ জাগে বড়।
তুমি এসেছ নগ্ন পায়ে, হেঁটে চলেছ নূপুরগুঞ্জন দিয়ে,
আমি শুধু তাকিয়ে,
বলছি আবার না, তবে তুমি?
সে তো কল্পনার নাম অজানা।।
এখনো নামেনি রাত,
গোধূলির ধুলোমাখা পথে ডুবোডুবো সূর্যির
সোনালী স্পর্শ।
আমি বিবর্ণ চোখে তাকিয়ে, যে এসেছিল এ পথ ধরে, সে আজ বিলীন অচেনা কোন এক নগরে।
কল্পনার চোখে ক্লান্তিরা শুধু বলে,
ঠিক এখানেই পাবে, বহুদিনের পরে।
তার পর কত শত কাল, তবুও পাইনি আমি?
পেয়েছি হয়তো, তবে বাস্তবিক নয়,
ভাবনার পদচিহ্ন।
তাতেই ডুব দিতে চায় মন,
সাধ জাগে বড়।
তুমি এসেছ নগ্ন পায়ে, হেঁটে চলেছ নূপুরগুঞ্জন দিয়ে,
আমি শুধু তাকিয়ে,
বলছি আবার না, তবে তুমি?
সে তো কল্পনার নাম অজানা।।
এবার তোমাকে ছোঁব
এবার তোমাকে ছোঁব
এবার তোমাকে ছোঁব -
যেই করেই হোক,
প্রচন্ড তোলপাড় নিয়ে এগোবো এবার।
প্রজাপতি যেমন আকুলতা নিয়ে ছুটে ফুলের তরে,
ঠিক তেমনি করেই যাব,
হ্যাঁ বলছি,
এবার তোমায় ছোঁব,
গত বার নিয়ে এসেছিলে চঞ্চলতা,
ইশারায় থামিয়েছিলে আমায় ,
চোখে মুখে লেপটে দিয়েছিলে ভীরুতা।
এবার ভেঙেছি জড়তার পাহাড়,
কেটেছি দ্বিধামুক্ত সাঁতার,
অদম্য সাহস নিয়েই এসেছি এবার,
তোমায় ছোঁব ।
যেই করেই হোক -
এবার মানবো না কোন ঘোর নিষেধাজ্ঞা , ডালপালার অতন্দ্র পাহারা।
ঠিক আসবো অাঙিনায়,
ছোঁব তোমায়,
যেই করেই হোক।
এবার তোমাকে ছোঁব -
যেই করেই হোক,
প্রচন্ড তোলপাড় নিয়ে এগোবো এবার।
প্রজাপতি যেমন আকুলতা নিয়ে ছুটে ফুলের তরে,
ঠিক তেমনি করেই যাব,
হ্যাঁ বলছি,
এবার তোমায় ছোঁব,
গত বার নিয়ে এসেছিলে চঞ্চলতা,
ইশারায় থামিয়েছিলে আমায় ,
চোখে মুখে লেপটে দিয়েছিলে ভীরুতা।
এবার ভেঙেছি জড়তার পাহাড়,
কেটেছি দ্বিধামুক্ত সাঁতার,
অদম্য সাহস নিয়েই এসেছি এবার,
তোমায় ছোঁব ।
যেই করেই হোক -
এবার মানবো না কোন ঘোর নিষেধাজ্ঞা , ডালপালার অতন্দ্র পাহারা।
ঠিক আসবো অাঙিনায়,
ছোঁব তোমায়,
যেই করেই হোক।
ইচ্ছে করে
ইচ্ছে করে
অধরা,
আমার যে খুব ইচ্ছে করে,
ইচ্ছে করে সবটা ফেলে আমি আবার চার অক্ষরের ভেলা বানিয়ে নেমে যাই স্নানে।
ইচ্ছে করে ভুলে যাই অতীতর ঘুনে ধরা মনের অার্তনাদ, ভুলে যাই সব ব্যবধান।
তুমি আমি ইচ্ছে করে ভীষণ অজস্র শিউলির মালা গেঁথে দু'হাত প্রসারিত করে আমি তাকিয়ে থাকি চঞ্চল চোখে,
তুমি এক পা দু পা করে এগিয়ে বলবে আমার ঝর্নাধারা চাই,
ইচ্ছে করে খুব, আমি হয়ে যাই ঝর্নাধারা,
তুমি হাসো চুপটি করে প্রিয় অজানা।
ইচ্ছে করে আবার ঘুরঘুর করি তোমার অাঙিনায়,
তুমি অানমনে ডেকে যাও আমায়।
ইচ্ছে করে আমি অশান্ত আউলা বাতাস, তোমার এলোমেলো চুলের কারিগর,
আমি মুগ্ধ হয়ে দেখবো তোমার অবাধ্য চুলের শাসন।
ইচ্ছে করে নতুন স্বপ্নের বীজ বুনে, গড়ি পৃথিবী নতুন করে, হারিয়ে যাই প্রজাপতির ডানা ধরে নীলকন্ঠ ভূবনে।
অজানা তোমারও কি ইচ্ছে করে??
অধরা,
আমার যে খুব ইচ্ছে করে,
ইচ্ছে করে সবটা ফেলে আমি আবার চার অক্ষরের ভেলা বানিয়ে নেমে যাই স্নানে।
ইচ্ছে করে ভুলে যাই অতীতর ঘুনে ধরা মনের অার্তনাদ, ভুলে যাই সব ব্যবধান।
তুমি আমি ইচ্ছে করে ভীষণ অজস্র শিউলির মালা গেঁথে দু'হাত প্রসারিত করে আমি তাকিয়ে থাকি চঞ্চল চোখে,
তুমি এক পা দু পা করে এগিয়ে বলবে আমার ঝর্নাধারা চাই,
ইচ্ছে করে খুব, আমি হয়ে যাই ঝর্নাধারা,
তুমি হাসো চুপটি করে প্রিয় অজানা।
ইচ্ছে করে আবার ঘুরঘুর করি তোমার অাঙিনায়,
তুমি অানমনে ডেকে যাও আমায়।
ইচ্ছে করে আমি অশান্ত আউলা বাতাস, তোমার এলোমেলো চুলের কারিগর,
আমি মুগ্ধ হয়ে দেখবো তোমার অবাধ্য চুলের শাসন।
ইচ্ছে করে নতুন স্বপ্নের বীজ বুনে, গড়ি পৃথিবী নতুন করে, হারিয়ে যাই প্রজাপতির ডানা ধরে নীলকন্ঠ ভূবনে।
অজানা তোমারও কি ইচ্ছে করে??
ইচ্ছে করে যাই পালিয়ে
ইচ্ছে করে যাই পালিয়ে
ইচ্ছে করে পালিয়ে যাই, দূর সদূরে-
ভূগোলের প্রথাগত সীমানা ছাড়িয়ে,
যেখানে নেই নগরের ব্যস্ততা , নেই বাস্তবিক ক্ষুধা,
থাকবে শুধু একাকিত্ব, কেবল নিজেরই সাথে।
সেখানেই হোক আমার একমাত্র অবস্থান, আমার বিচরণ।
আমি ভুলে যেতে চাই ধরাধাম শত যাতনা,
ছিন্নহীন মানুষদের মর্মহীন কথা, প্রতিদ্বন্দ্বিতা।
ভুলে যেতে চাই জীবনের সব সরল সমীকরণ ,ইচ্ছে , পাওয়া ।
ইচ্ছে করে পালিয়ে যাই, দূর সদূরে-
ভূগোলের প্রথাগত সীমানা ছাড়িয়ে,
যেখানে নেই নগরের ব্যস্ততা , নেই বাস্তবিক ক্ষুধা,
থাকবে শুধু একাকিত্ব, কেবল নিজেরই সাথে।
সেখানেই হোক আমার একমাত্র অবস্থান, আমার বিচরণ।
আমি ভুলে যেতে চাই ধরাধাম শত যাতনা,
ছিন্নহীন মানুষদের মর্মহীন কথা, প্রতিদ্বন্দ্বিতা।
ভুলে যেতে চাই জীবনের সব সরল সমীকরণ ,ইচ্ছে , পাওয়া ।
আর কতটা প্রয়োজন আমাকে
আর কতটা প্রয়োজন আমাকে
তোর করে যাওয়া অবহেলায় জ্বলে জ্বলে আমি নিজেকেই বন্দী করে নিয়েছি দুর্গম কারাগারে।
সকালে কষ্টের দুটি অতৃপ্ত রুটি আর বিকেলের ডাল ভাতে মিশে থাকা সব বিরহী স্মৃতি প্রতিনিয়ত বদলে দিচ্ছে আমাকে।
বন্দী অনুভূতির মুক্তির সন্ধানে যতটা পথ আমি এগুতে চাই,
ঠিক ততটাই ভুল প্রণয়ের তরী বৈঠা বেয়ে তোর দিকেই চলে যায়।
আর কতটা প্রয়োজন আমাকে? বল ,
আর কতটা আঘাতে শান্ত হবে তোর পাষুটে হৃদয়?
নিদারুণ এ মানুষিক যন্ত্রণা দিয়ে আর কত ধ্বংস দেখার অপেক্ষায় তুই ?
অক্ষ
তোর করে যাওয়া অবহেলায় জ্বলে জ্বলে আমি নিজেকেই বন্দী করে নিয়েছি দুর্গম কারাগারে।
সকালে কষ্টের দুটি অতৃপ্ত রুটি আর বিকেলের ডাল ভাতে মিশে থাকা সব বিরহী স্মৃতি প্রতিনিয়ত বদলে দিচ্ছে আমাকে।
বন্দী অনুভূতির মুক্তির সন্ধানে যতটা পথ আমি এগুতে চাই,
ঠিক ততটাই ভুল প্রণয়ের তরী বৈঠা বেয়ে তোর দিকেই চলে যায়।
আর কতটা প্রয়োজন আমাকে? বল ,
আর কতটা আঘাতে শান্ত হবে তোর পাষুটে হৃদয়?
নিদারুণ এ মানুষিক যন্ত্রণা দিয়ে আর কত ধ্বংস দেখার অপেক্ষায় তুই ?
অক্ষ
আমার যত ভাবনা
আমার যত ভাবনা
ভেবেছিলাম এক পশলা বৃষ্টি,
খুব সহজেই ভিজে যাবে আষাঢ়ের আকাশ,
শান্ত ইচ্ছে ঘুড়ি আমার,
আমি আবার জাগ্রত।
আজো যাওয়া হল না আমার স্নানে,
শরৎ ডেকে দিয়েছে হেমন্ত,
ভেবেছিলাম তবে হেমন্তেই আসি,
শীতের নিমন্ত্রণে একটু অভিমান,
আর না হয় উষ্ণ চাঁদরে লালিত স্বপ্ন।
ফের বষন্তের ঝরা পাতার মর্মরধ্বনি।
আর শোনা হল না আমার কোকিলের ডাক,
গ্রীষ্মের তাপ সহ্য করেই বসেছিলাম পশ্চিম আকাশে,
রংধনুর খোঁজে অনেটা প্রহর,
সবটা নীল যে সেই কেড়ে নিয়েছে।।
অক্ষ
ভেবেছিলাম এক পশলা বৃষ্টি,
খুব সহজেই ভিজে যাবে আষাঢ়ের আকাশ,
শান্ত ইচ্ছে ঘুড়ি আমার,
আমি আবার জাগ্রত।
আজো যাওয়া হল না আমার স্নানে,
শরৎ ডেকে দিয়েছে হেমন্ত,
ভেবেছিলাম তবে হেমন্তেই আসি,
শীতের নিমন্ত্রণে একটু অভিমান,
আর না হয় উষ্ণ চাঁদরে লালিত স্বপ্ন।
ফের বষন্তের ঝরা পাতার মর্মরধ্বনি।
আর শোনা হল না আমার কোকিলের ডাক,
গ্রীষ্মের তাপ সহ্য করেই বসেছিলাম পশ্চিম আকাশে,
রংধনুর খোঁজে অনেটা প্রহর,
সবটা নীল যে সেই কেড়ে নিয়েছে।।
অক্ষ
আজ আর নেই চেনা জানা কেউ
আজ আর নেই চেনা জানা কেউ
অনেক দিন হলো আকাশে চাঁদ দেখা হয় নি,
দেখি নি অনেক দিন নক্ষত্রের মিলন মেলায় স্বপ্ন দৌড়ের ঘোড়া,
অনেক দিন হলো আমি কল্পনায় আঁকি না তোমায়,
নামকরণ করি না তোমার,
তুমিও আস না মনের আঙিনায়, আস না রুপালী জোৎস্নানায় স্নানে,
এই তো দিন বদলের পালা,
সময়ে বিচলিত জীবন কাব্যের শেষ পৃষ্ঠায় আজ তুমি,
ভূগোলের শেষ প্রান্তে বসে,
আর আমি অপার স্মৃতিঘেরা সেই চির চেনা বাঁকটিতে,
বহু দিনের পর, অনেকটা বাধ্য হয়েই এসেছি,
মনের শত্রুতায় পারাজিত আজ সত্ত্বা,
ক্ষণিকের বাস্তবতা।
তাই আমার এ ছুটে আসা,
সবটা কেমন বদলে গেছে,
ঠিক যেন তোমার মতো।
আমার পরিচিত সবই আজ অপরিচিত হয়ে ক্রমেই দূরে সরে যাচ্ছে, আপন নেই যেন কেউ,
ফিরেও তাকায় না এরা, কেউ শুনে না আমার অার্তনাদ, আমার বলা, না বলা।
ঝোপের জোনাকি গুলো ছেড়ে গেছে তাদের আবাস,
নিস্তব্ধ নিরবতা পালন করছে আজ ঝিঁঝিঁপোকারা, ঠিক নেই চাঁদের যাওয়া আসা,
থমকে আছে হাওয়া,
সবার সার্থের কাছে যেন আজ হারিয়ে গেছি আমি,
উবে গেছে আমার যত মায়া।
অক্ষ
অনেক দিন হলো আকাশে চাঁদ দেখা হয় নি,
দেখি নি অনেক দিন নক্ষত্রের মিলন মেলায় স্বপ্ন দৌড়ের ঘোড়া,
অনেক দিন হলো আমি কল্পনায় আঁকি না তোমায়,
নামকরণ করি না তোমার,
তুমিও আস না মনের আঙিনায়, আস না রুপালী জোৎস্নানায় স্নানে,
এই তো দিন বদলের পালা,
সময়ে বিচলিত জীবন কাব্যের শেষ পৃষ্ঠায় আজ তুমি,
ভূগোলের শেষ প্রান্তে বসে,
আর আমি অপার স্মৃতিঘেরা সেই চির চেনা বাঁকটিতে,
বহু দিনের পর, অনেকটা বাধ্য হয়েই এসেছি,
মনের শত্রুতায় পারাজিত আজ সত্ত্বা,
ক্ষণিকের বাস্তবতা।
তাই আমার এ ছুটে আসা,
সবটা কেমন বদলে গেছে,
ঠিক যেন তোমার মতো।
আমার পরিচিত সবই আজ অপরিচিত হয়ে ক্রমেই দূরে সরে যাচ্ছে, আপন নেই যেন কেউ,
ফিরেও তাকায় না এরা, কেউ শুনে না আমার অার্তনাদ, আমার বলা, না বলা।
ঝোপের জোনাকি গুলো ছেড়ে গেছে তাদের আবাস,
নিস্তব্ধ নিরবতা পালন করছে আজ ঝিঁঝিঁপোকারা, ঠিক নেই চাঁদের যাওয়া আসা,
থমকে আছে হাওয়া,
সবার সার্থের কাছে যেন আজ হারিয়ে গেছি আমি,
উবে গেছে আমার যত মায়া।
অক্ষ
- অপেক্ষায় রেখো না -
- অপেক্ষায় রেখো না -
আমাকে আর অপেক্ষায় রেখো না ,
স্বপ্ন ভরা দু'চোখ জুড়ে অবাক করা কৌতূহল আমার,
যে স্পর্শ আমাকে পাল্টে দেয় অবিরত,
সে স্পর্শ আজ দমকা হাওয়া হয়ে তোমায় ছুঁয়ে দিতে মরিয়া ।
মনের অতলে জমে অাছে সীমাহীন মেঘ,
ঝুম বৃষ্টির ঝর্নার স্নানে মাতাল কদম কলিরা, এবার তো কিছু বলো ।
মুগ্ধ নয়নে আড়ি পেতেছে প্রেম ,
তোমার খোঁপায় শোভা বারিয়ে দিতে এসেছে বকুল আর রক্তজবা ,
শিউলি রঙা সাঁজে তুমি অপরূপ শতরূপ অনন্যা । আর নিঃশ্চুপ থেকো না ।
সঞ্চয় করা অনুভূতিরা সারথি বেঁয়ে এসেছে পাহাড় পর্বত থেকে,
অনাহারী অনুভূতিদের অাবদার আর ফিরিয়ে দিও না ।
আমায় আর অপেক্ষায় রেখো না।।
অক্ষ
আমাকে আর অপেক্ষায় রেখো না ,
স্বপ্ন ভরা দু'চোখ জুড়ে অবাক করা কৌতূহল আমার,
যে স্পর্শ আমাকে পাল্টে দেয় অবিরত,
সে স্পর্শ আজ দমকা হাওয়া হয়ে তোমায় ছুঁয়ে দিতে মরিয়া ।
মনের অতলে জমে অাছে সীমাহীন মেঘ,
ঝুম বৃষ্টির ঝর্নার স্নানে মাতাল কদম কলিরা, এবার তো কিছু বলো ।
মুগ্ধ নয়নে আড়ি পেতেছে প্রেম ,
তোমার খোঁপায় শোভা বারিয়ে দিতে এসেছে বকুল আর রক্তজবা ,
শিউলি রঙা সাঁজে তুমি অপরূপ শতরূপ অনন্যা । আর নিঃশ্চুপ থেকো না ।
সঞ্চয় করা অনুভূতিরা সারথি বেঁয়ে এসেছে পাহাড় পর্বত থেকে,
অনাহারী অনুভূতিদের অাবদার আর ফিরিয়ে দিও না ।
আমায় আর অপেক্ষায় রেখো না।।
অক্ষ
Subscribe to:
Posts (Atom)
HINDI PROPOSE SHAYARI SMS
HINDI PROPOSE SHAYARI Dil ye mera Tumse Pyar karna chahta hai, Apni Mohabbat ka izhaar karna chahta hai, Dekha hai jab se Tumhe aey me...
-
পরকিয়া প্রেম - প্রহেলিকা প্রহেলিকা, প্রহেলি, প্রাণ পাখি, জান, জানু পাখি, কলিজা, জানু, জানু, কই , কই , তুমি কই , কই জানু পাখি, জানু আমার ,...
-
Lovesick_Psycho -অক্ষ --------------- --------------- -------------- মেয়েটার নগ্ন দেহটা পড়ে আছে । স্তন দুটো থেকে চুইয়ে চুইয়ে রক্ত পড়ছে । ওষ্...
-
আমায় মৃত্যু দে আর কিছুনা শুধু ওই ঠোঁটটা আমাকে দে তোর সময় আর সময়ের ফাঁকে থাকা টুকরো মুহুর্তটা আমায় দে। আর যদি কিছু নিতে হয় তবে আমার তৃ...