★অকাল বৈধব্য★
এখন আর তোমাকে চাইনা,
বলো কি হবে আর তোমায় চেয়ে?
এখন শুধুই বুকের মাঝে শূণ্যতা হাহাকার আর দুচোখে অশ্রু আমার,
তোমাকে দেবার আর কিছু নেই,
এখন শুধুই ঝরবে দু চোখে অশ্রুধারা,
আমি দিশাহীন হবো শুধুই পাগলপারা।
সত্যি যদি আমার জন্য কখনো আসতে এমন করে,
অনেক ভালোবাসায় জড়িয়ে নিতাম তোমায় আপন করে,
কিন্তু জানি সবই মরিচীকার মায়া, তোমার মনে পড়বেনা কখনো আমার ছায়া।
কখনো ধরবেনা দুটি হাত আপন করে,
কখনো দেখবেনা আমায় দুচোখ ভরে।
তাই এখন আর তোমাকে চাই না,
তোমার স্মৃতি আগলে রেখেছি বুকে বহু যতনে,
তার সাথেই আমি নিত্য বসত করি,
তার সাথেই স্বপ্ন ভাঙি আর গড়ি।
কত অনুরাগে কত কথা বলি,
তুমি তো একদমই চুপসে থাকো সারা বেলা,
আর আমিই করি তোমার সাথে হাসি কান্নার খেলা।
বলেছিলে,
তোমার কপালে লালটিপ খুব সুন্দর মানায়,
রোজ একটা লাল টিপ দিয়ো, আমি তোমায় দেখবো বলে,
দুচোখ সাজিয়ে নিয়ো গাঢ় কাজলে,
কাজল ছাড়া ওই দুটি চোখ বড়ই বিষন্ন বেমানান।
পা দুটিকে যত্নে রেখো,
আমি জোছনার রঙ দিয়ে তোমায় সাজিয়ে দেবো,
আমার মনের মতন করে,
"একটুও নিজের যত্ন করনা তুমি।"
কত কথাই না বলতে তুমি আদরে,
জড়িয়ে নিতে আমায় তোমার ভালোবাসার চাদরে।
সেই তুমি কোথায় যে হারিয়ে গেছো,
আর পাইনা তোমায় খুঁজে।
অনেক প্রতিক্ষার প্রহর পেরিয়ে গেলো,
তবু তুমি এলেনা।
তাই আর ডাকবোনা তোমায়,
কাদবোনা আর চোখ ফুলিয়ে।
ওরা আমায় বৈধব্যের সাদা শাড়ি দিয়ে গেছে,
কতদিন চুল বাধিনা,
কপালে লাল টিপও দেয়না অভিমানে,
কাজল গুলি ধুয়ে গেছে নোনা অশ্রুর জলে।
কিন্তু আজ আয়না ডেকে বলে একটুখানি সাজো নিজের মনের মতন করে,
ওই দুষ্ট মনটারও যে বড্ড সাধ জাগে একটুখানি আপন আদরে জড়াতে।
আর এ মন চায়না যে অনাদরের ধবল বসনে জড়াতে।
তাই এখন আর আমি তোমাকে চায়না,
"হে আমার অকাল বৈধব্য"।
ফারহানা হৃদয়িনী
চোখে আমার তোমার নেশা, শ্বাসে আমার তোমার নেশা, সারা দেহে তোমার নেশা রগে রগে তোমার নেশা, শরীরে আমার তুমি বহ, তোমায় পান করে নেশা নিয়ে সুখ করি । জ্ঞান হারাই, হই মাতাল !
একটি অপ্রকাশিত প্রেম পত্র
” আমি অজানা অসীম অশুণ্যতা অপুর্ণতা নিয়ে জন্মেছি; এ আমার আহংকার নয়।আত্ন উপলব্দির চেতনা লব্দ সহজ সত্যের সরল স্বীকারক্তি।এ আমার ভালোবাসার উক্তি”
“পৃথিবীর কোন কিছুই সহজ নয়।সবই কঠিন।কারো মন জয় করাটা হয়তোবা আর ও বেশি।তা নাহলে কেনআমি যাকে এত ভালোবাসি তার মন পাব না?কেনো সে নিজেকে সবসময় আঁড়াল করে রাখে?সে কি জানে না সে আমার কান্নার সাথী,হাসির সাথী।যাকে আমি দেখেছি শরতের হাজারো কাশফুলের মাঝে।যার অবাধ্য চুলের ঝাপটায় আমার মনে বসন্ত জাগে।আমি যে তাকে অনেক বেশি ভালোবাসি”
“বিধাতার সৃষ্ট পদার্থে অনেক বেশি জটিলতা।পাথরের বুক বেয়ে নির্ঝরের স্রোত বইছে;আবার আমার মত হতভাগার বুকেও প্রেমের ফল্গুধারা লুকিয়ে রেখেছে।আর সে যদি ভালোবাসাই সৃষ্টি করল,তবে আলোর নিচে ছায়ার মত তার আঁড়ালে নিরাশাকে কেন গোপন করে রাখল?এ অদ্ভুত হিসাব আমি মিলাতে পারি না…
“যেদিন এই নিষ্ঠুর পৃথিবীর আর সবাই আমাকে ভুলে যাবে,সেদিন অন্তত তোমার বুক ব্যথিয়ে উঠবে এই পাগলটার পাগলামীর কথা মনে করে।অন্ততএইটুকু সান্তনা নিয়ে যেতে পারব।এ কি কম সৌভাগ্য আমার?সেদিন তোমার সবচেয়ে প্রিয় বন্ধুর চেয়েও হয়তোবা বেশি করে মনে পড়বে এই দূরের বন্ধুটিকে।
” আমার চাওয়ার কিছু নেই।আমি পেয়েছি-তোমাকে।আমার রক্তে,চোখের জলে।”
” আচ্ছা, ছোট্ট একটা প্রশ্ন করি?কাউকে ভালোবাসা কি পাপ না অন্যায় না অপরাধ না নিষেধ?আমি তোমাকে ভালোবাসি–তোমার দৃষ্টিকোণ থেকে এটা কি?নিশ্চয় অন্যায়?পাপ ও হতে পারে?তাই না?
” সত্যিই তো–তোমার সুন্দরে চরণ ছোঁয়ার যোগ্যতা আমার নেই।আমার যে দু’হাত মাখা কালি।যে কালি তোমার রাঙ্গা পায়ে লেগেছে,চোখের জলে তা ধুয়ে দিতে চাই।”
” কথাগুলো তোমার সামনে দাঁড়িয়ে বলা উচিৎ ছিল।কিন্তু আমি তোমার সামনে যেতে পারি না।বড্ড ভয় লাগে।তোমাকে দেখলে অনেকটা এলোমেলো হয়ে যাই।কথা বলার ভাষা হারিয়ে ফেলি।কেন এমনটা হয় বুঝি না।এটাই বুঝি ভালোবাসা,এটাই বুঝি প্রেম।”
” আমার কপালটা সত্যি ই অনেক অদ্ভুত।যাকে এত ভালোবাসি,সে আমাকে একদম ই দেখতে পারে না।আচ্ছা,তুমি কেন ছেঁড়া কাগজের মত আমাকে বারবার ছুঁড়ে ফেলে দিচ্ছ?”
” আমি যে সত্যি ই তোমাকে অনেক বেশি ভালোবেসে ফেলেছি”
” একটা মেয়েকে কিভাবে প্রেম নিবেদন করতে হয়সেটা আমার জানা নেই।তবে এটা জানি,আমি তোমাকে অসম্ভব ভালোবাসি।আমার সুর্যের আলোর মত নিরপেক্ষ।কিন্তু আমি তোমাকে তা বুঝাতে পারি না।আমি যে এমনি।”
” তুমি কি একটি বার চিন্তা করে দেখেছ,কি আগ্রহে এক স্বপ্নবাজ ছেলে ভীষণ মুগ্ধতায় সারাক্ষণ তাকিয়ে থাকে…?”
” সত্যিই অনেক আজব এই পৃথিবী! আজব পৃথিবীর মানুষগুলো!! আর সবচেয়ে বেশি আজব পৃথিবীর নারী গুলো!!!”
” অদৃষ্টের বিড়ম্বনায় ভিক্ষে যদি কেউ কেউ চাইতেই আসে,ভিক্ষে তাকে তুমি নাই বা দিলে কিন্তু দূর দূর করে তাড়িয়ে দিয় না।পৃথিবীর কাছে হয়তবা তুমি কেউ একজন;কিন্তু কারো কাছে হয়তবা তুমি ই তার পৃথিবী”
” তোমরা মেয়েরা পৃথিবীর সব ছেলেদের একই রকম মনে কর।কিন্তু পৃথিবীর সব ছেলে এক রকম নয়।কিছু ব্যতিক্রম অবশ্যই আছে।তোমরা বিজ্ঞানে যুগে বাস কর বলে পৃথিবির সব ছেলেদের তোমাদের কাছে একই রকম মনে হয়।আচ্ছা,তোমাদের বিজ্ঞান কি বলতে পারে এক ফোঁটা অশ্রু জলে কয় ফোঁটা রক্ত হয়.…..?”
ইতি–
কোন এক হতভাগা
.
.
.
(এই চিঠিটা আমি আজো তাকে দিতে পারি নি।মনে হয় কখন দেয়াও হবে না।)
একটি অপ্রকাশিত প্রেম পত্র
“পৃথিবীর কোন কিছুই সহজ নয়।সবই কঠিন।কারো মন জয় করাটা হয়তোবা আর ও বেশি।তা নাহলে কেনআমি যাকে এত ভালোবাসি তার মন পাব না?কেনো সে নিজেকে সবসময় আঁড়াল করে রাখে?সে কি জানে না সে আমার কান্নার সাথী,হাসির সাথী।যাকে আমি দেখেছি শরতের হাজারো কাশফুলের মাঝে।যার অবাধ্য চুলের ঝাপটায় আমার মনে বসন্ত জাগে।আমি যে তাকে অনেক বেশি ভালোবাসি”
“বিধাতার সৃষ্ট পদার্থে অনেক বেশি জটিলতা।পাথরের বুক বেয়ে নির্ঝরের স্রোত বইছে;আবার আমার মত হতভাগার বুকেও প্রেমের ফল্গুধারা লুকিয়ে রেখেছে।আর সে যদি ভালোবাসাই সৃষ্টি করল,তবে আলোর নিচে ছায়ার মত তার আঁড়ালে নিরাশাকে কেন গোপন করে রাখল?এ অদ্ভুত হিসাব আমি মিলাতে পারি না…
“যেদিন এই নিষ্ঠুর পৃথিবীর আর সবাই আমাকে ভুলে যাবে,সেদিন অন্তত তোমার বুক ব্যথিয়ে উঠবে এই পাগলটার পাগলামীর কথা মনে করে।অন্ততএইটুকু সান্তনা নিয়ে যেতে পারব।এ কি কম সৌভাগ্য আমার?সেদিন তোমার সবচেয়ে প্রিয় বন্ধুর চেয়েও হয়তোবা বেশি করে মনে পড়বে এই দূরের বন্ধুটিকে।
” আমার চাওয়ার কিছু নেই।আমি পেয়েছি-তোমাকে।আমার রক্তে,চোখের জলে।”
” আচ্ছা, ছোট্ট একটা প্রশ্ন করি?কাউকে ভালোবাসা কি পাপ না অন্যায় না অপরাধ না নিষেধ?আমি তোমাকে ভালোবাসি–তোমার দৃষ্টিকোণ থেকে এটা কি?নিশ্চয় অন্যায়?পাপ ও হতে পারে?তাই না?
” সত্যিই তো–তোমার সুন্দরে চরণ ছোঁয়ার যোগ্যতা আমার নেই।আমার যে দু’হাত মাখা কালি।যে কালি তোমার রাঙ্গা পায়ে লেগেছে,চোখের জলে তা ধুয়ে দিতে চাই।”
” কথাগুলো তোমার সামনে দাঁড়িয়ে বলা উচিৎ ছিল।কিন্তু আমি তোমার সামনে যেতে পারি না।বড্ড ভয় লাগে।তোমাকে দেখলে অনেকটা এলোমেলো হয়ে যাই।কথা বলার ভাষা হারিয়ে ফেলি।কেন এমনটা হয় বুঝি না।এটাই বুঝি ভালোবাসা,এটাই বুঝি প্রেম।”
” আমার কপালটা সত্যি ই অনেক অদ্ভুত।যাকে এত ভালোবাসি,সে আমাকে একদম ই দেখতে পারে না।আচ্ছা,তুমি কেন ছেঁড়া কাগজের মত আমাকে বারবার ছুঁড়ে ফেলে দিচ্ছ?”
” আমি যে সত্যি ই তোমাকে অনেক বেশি ভালোবেসে ফেলেছি”
” একটা মেয়েকে কিভাবে প্রেম নিবেদন করতে হয়সেটা আমার জানা নেই।তবে এটা জানি,আমি তোমাকে অসম্ভব ভালোবাসি।আমার সুর্যের আলোর মত নিরপেক্ষ।কিন্তু আমি তোমাকে তা বুঝাতে পারি না।আমি যে এমনি।”
” তুমি কি একটি বার চিন্তা করে দেখেছ,কি আগ্রহে এক স্বপ্নবাজ ছেলে ভীষণ মুগ্ধতায় সারাক্ষণ তাকিয়ে থাকে…?”
” সত্যিই অনেক আজব এই পৃথিবী! আজব পৃথিবীর মানুষগুলো!! আর সবচেয়ে বেশি আজব পৃথিবীর নারী গুলো!!!”
” অদৃষ্টের বিড়ম্বনায় ভিক্ষে যদি কেউ কেউ চাইতেই আসে,ভিক্ষে তাকে তুমি নাই বা দিলে কিন্তু দূর দূর করে তাড়িয়ে দিয় না।পৃথিবীর কাছে হয়তবা তুমি কেউ একজন;কিন্তু কারো কাছে হয়তবা তুমি ই তার পৃথিবী”
” তোমরা মেয়েরা পৃথিবীর সব ছেলেদের একই রকম মনে কর।কিন্তু পৃথিবীর সব ছেলে এক রকম নয়।কিছু ব্যতিক্রম অবশ্যই আছে।তোমরা বিজ্ঞানে যুগে বাস কর বলে পৃথিবির সব ছেলেদের তোমাদের কাছে একই রকম মনে হয়।আচ্ছা,তোমাদের বিজ্ঞান কি বলতে পারে এক ফোঁটা অশ্রু জলে কয় ফোঁটা রক্ত হয়.…..?”
ইতি–
কোন এক হতভাগা
.
.
.
(এই চিঠিটা আমি আজো তাকে দিতে পারি নি।মনে হয় কখন দেয়াও হবে না।)
একটি অপ্রকাশিত প্রেম পত্র
Subscribe to:
Comments (Atom)
HINDI PROPOSE SHAYARI SMS
HINDI PROPOSE SHAYARI Dil ye mera Tumse Pyar karna chahta hai, Apni Mohabbat ka izhaar karna chahta hai, Dekha hai jab se Tumhe aey me...
-
পরকিয়া প্রেম - প্রহেলিকা প্রহেলিকা, প্রহেলি, প্রাণ পাখি, জান, জানু পাখি, কলিজা, জানু, জানু, কই , কই , তুমি কই , কই জানু পাখি, জানু আমার ,...
-
Lovesick_Psycho -অক্ষ --------------- --------------- -------------- মেয়েটার নগ্ন দেহটা পড়ে আছে । স্তন দুটো থেকে চুইয়ে চুইয়ে রক্ত পড়ছে । ওষ্...
-
-যে জলে আগুন জ্বলে আমার জীবন ভালোবাসাহীন গেলে কলঙ্ক হবে কলঙ্ক হবে তোর, খুব সামান্য হৃদয়ের ঋণ পেলে বেদনাকে নিয়ে সচ্ছলতার ঘর বা...